অনুসন্ধান ফলাফলগুলি - Hemingway, Ernest

আর্নেস্ট হেমিংওয়ে

| জন্ম_স্থান = ওক পার্ক, ইলিনয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | মৃত্যু_তারিখ = | মৃত্যু_স্থান = কেচাম, আইডাহো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | পেশা = লেখক, সাংবাদিক | জাতীয়তা = মার্কিন | পুরস্কার = | দাম্পত্যসঙ্গী =


| সন্তান = জ্যাক হেমিংওয়ে (১৯২৩-২০০০)
প্যাট্রিক হেমিংওয়ে (১৯২৮–)
গ্রেগরি হেমিংওয়ে (১৯৩১-২০০১) | স্বাক্ষর = Ernest Hemingway Signature.svg }}

আর্নেস্ট মিলার হেমিংওয়ে (২১ জুলাই ১৮৯৯ - ২ জুলাই ১৯৬১) একজন মার্কিন সাহিত্যিক ও সাংবাদিক ছিলেন। তার আইসবার্গ তত্ত্ব নামে পরিচিত নির্মেদ ও নিরাবেগী লেখনী বিংশ শতাব্দীর কথাসাহিত্যের ভাষাশৈলীতে ব্যাপক প্রভাব ফেলে; অন্যদিকে তার রোমাঞ্চপ্রিয় জীবন ও ভাবমূর্তি পরবর্তী প্রজন্মের কাছে তাকে প্রশংসিত করে তোলে। বিংশ শতাব্দীর বিশের দশকের মাঝামাঝি থেকে পঞ্চাশের দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত সময়ে তিনি তার অধিকাংশ সাহিত্যকর্ম রচনা করেছিলেন এবং ১৯৫৪ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেছিলেন। তিনি সাতটি উপন্যাস, ছয়টি ছোটগল্প সংকলন এবং দুইটি অকল্পিত সাহিত্য গ্রন্থ প্রকাশ করেছিলেন। তার মৃত্যুর পরে আরও তিনটি উপন্যাস, চারটি ছোটগল্প সংকলন এবং তিনটি অকল্পিত সাহিত্য গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছিল। তার প্রকাশিত গ্রন্থের অনেকগুলোই মার্কিন সাহিত্যের ধ্রুপদী বা চিরায়ত গ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত হয়।

হেমিংওয়ে ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের ওক পার্কে জন্মগ্রহণ করেন এবং সেখানে বেড়ে ওঠেন। উচ্চ মাধ্যমিক পাস করার পর তিনি কয়েক মাস ''দ্য ক্যানসাস সিটি স্টার'' সংবাদপত্রে প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে তিনি অ্যাম্বুলেন্স চালক হিসেবে তালিকাভুক্ত হন এবং ইতালীয় রণাঙ্গনে গমন করেন। ১৯১৮ সালে তিনি মারাত্মক আঘাত পান এবং বাড়ি ফিরে আসেন। তার যুদ্ধকালীন অভিজ্ঞতাই তার ''আ ফেয়ারওয়েল টু আর্মস'' (১৯২৯) উপন্যাসের অনুপ্রেরণা।

১৯২১ সালে তিনি হ্যাডলি রিচার্ডসনকে বিয়ে করেন এবং প্যারিস চলে যান। সেখানে তিনি বিদেশি প্রতিবেদক হিসেবে কাজ করেন এবং "হারানো প্রজন্ম" নামে আধুনিক লেখক ও শিল্পীদের প্রবাসী সম্প্রদায় দ্বারা প্রভাবিত হন। তার প্রথম উপন্যাস ''দ্য সান অলসো রাইজেস'' ১৯২৬ সালে প্রকাশিত হয়। ১৯২৭ সালে হ্যাডলির সাথে তার বিবাহবিচ্ছেদ হয় এবং তিনি সাংবাদিক পলিন ফাইফারকে বিয়ে করেন। স্পেনের গৃহযুদ্ধ থেকে ফিরে আসার পর ফাইফারের সাথেও তার বিবাহবিচ্ছেদ হয়। যুদ্ধের অভিজ্ঞতা হতে তিনি ''ফর হুম দ্য বেল টোলস'' (১৯৪০) উপন্যাস রচনা করেন। ১৯৪০ সালে তিনি মার্থা গেলহর্নকে বিয়ে করেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় লন্ডনে ম্যারি ওয়েলশের সাথে তার সাক্ষাতের পর গেলহর্নের সাথে তার বিবাহবিচ্ছেদ হয়। তিনি নরম্যান্ডি অবতরণপ্যারিসের স্বাধীনতার সময় উপস্থিত ছিলেন।

''দ্য ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্য সী'' (১৯৫২) প্রকাশের কিছুদিন পর হেমিংওয়ে আফ্রিকায় সাফারি ভ্রমণে যান। সেখানে তিনি পরপর দুটি বিমান দুর্ঘটনায় প্রায় মৃত্যুর হাত থেকে রেহাই পেলেও বাকি জীবনের বেশির ভাগ সময় তিনি শারীরিক পীড়া নিয়ে কাটান। তিনি ১৯৩০-এর দশকে ফ্লোরিডাকি ওয়েস্টে এবং ১৯৪০ ও ১৯৫০-এর দশকে কিউবায় স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। ১৯৫৯ সালে তিনি আইডাহোকেচামে একটি বাড়ি ক্রয় করেন এবং সেখানে ১৯৬১ সালের মাঝামাঝি সময়ে তিনি মাথায় গুলি করে আত্মহত্যা করেন। উইকিপিডিয়া দ্বারা উপলব্ধ
  • প্রদর্শন 1 - 9 ফলাফল এর 9
ফলাফল পরিমার্জন করুন
  1. 1

    Adiós a las armas অনুযায়ী Hemingway, Ernest

    প্রকাশিত 2009
    সম্পূর্ণ পাঠ পাওয়ার জন্য
    Libros Digitales
  2. 2

    Por quién doblan las campanas অনুযায়ী Hemingway, Ernest

    প্রকাশিত 1968
    Ver en el OPAC del Koha
    Libros
  3. 3

    Por quién doblan las campanas অনুযায়ী Hemingway, Ernest

    প্রকাশিত 1964
    Ver en el OPAC del Koha
    Libros
  4. 4

    París era una fiesta অনুযায়ী Hemingway, Ernest

    প্রকাশিত 1991
    Ver en el OPAC del Koha
    Libros
  5. 5

    El cuento norteamericano contemporáneo অনুযায়ী Hemingway, Ernest

    প্রকাশিত 1976
    Ver en el OPAC del Koha
    Libros
  6. 6

    Adios a las armas অনুযায়ী Hemingway, Ernest

    প্রকাশিত 1970
    Ver en el OPAC del Koha
    Libros
  7. 7

    Adios a las armas অনুযায়ী Hemingway, Ernest

    প্রকাশিত 1940
    Ver en el OPAC del Koha
    Libros
  8. 8

    Muerte en la tarde অনুযায়ী Hemingway, Ernest

    প্রকাশিত 1976
    Ver en el OPAC del Koha
    Libros
  9. 9

    Los premios Nobel de Literatura

    প্রকাশিত 1955
    অন্যান্য লেখক:
    Ver en el OPAC del Koha
    Libros